Hi Guys, " Welcome " This is the official Blog page of Blogger Riaz khan.
About Me
লিঙ্ক পান
Facebook
X
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
আমি Riaz khan( রিয়াজ খান)। ব্লগ পড়তে ও ব্লগ এ লিখতে খুব ভাল লাগে। সব সময় নতুন জ্ঞান অর্জন করতে ভালবাসি । নিজের জ্ঞানকে সবার মাঝে বিলেয়ে দিতে ভালবাসি । আর এই জন্যই লিখে থাকি।
যেহেতু সামনে ফুটবল বিশ্বকাপ....... তাই যে যার ফেভারিট দলগুলো পতাকা তোলার জন্য প্রস্তুুতি শুরু করে দিয়েছেন এখনই!!! আপনি যে বাড়ির ছাদে আর্জেন্টিনা ব্রাজিলের পতাকা তুলছেন....... নিয়ম জানেন কি? চলেন দেখে আসি :) বাংলাদেশে বিদেশী পতাকার ব্যবহার:- অন্য কোনো দেশের পতাকার সঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলিত হবে এবং সবশেষে নামানো হবে। দুই বা ততোধিক দেশের পতাকা হলে ভিন্ন ভিন্ন দণ্ডে উত্তোলন করতে হবে এবং পতাকাগুলোর পরিমাপ প্রায় একই হবে। বাংলাদেশের পতাকার ওপরে অন্য কোনো পতাকা বা রঙিন পতাকা ওড়ানো যাবে না। আর্জেন্টিনা বা ব্রাজিল কিংবা ইতালী-সৌদি আরব যেই হোক না কেন, এসব পতাকা উড়ানো আইনগতভাবে নিষেধ। (১) বাংলাদেশে অবস্থিত কূটনৈতিক মিশনসমূহের চ্যান্সারী ভবন এবং কনস্যুলার অফিসসমূহে বিদেশের ‘জাতীয় পতাকা’ উত্তোলন করা যাইতে পারে। অধিকন্তু, কূটনৈতিক মিশনসমূহের প্রধানগণ তাঁহাদের সরকারী ভবন এবং মোটর গাড়ীতে তাঁহাদের ‘জাতীয় পতাকা’ উত্তোলন করিতে পারিবেন। (২) বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় ভ্রমণকালীন সময়ে নিম্নবর্ণিত শ্রেণীর সম্মানিত বিদেশী ব্যক্তিগণ তাঁহাদ
মেয়েটা বাস ভাড়া দিতে ব্যাগ খোলার সাথে সাথে ব্যাগ থেকে সিগারেটের প্যাকেট টা ঠুস করে পড়লো। আশে পাশের মানুষের ভ্রু কুচকে তাকালো। এক জন বলেই বসল "কি যুগ আসলো রে বাবা! মাইয়ারাও বিড়ি খায়" কেউ জানেনা বাসা থেকে বের হওয়ার সময় মেয়েটা ছোট ভাইকে সিগারেট খাওয়ার জন্য থাপ্পড় মেরে সিগারেটের প্যাকেটটা নিজের ব্যাগে রেখেছিলো। রাস্তায় ফেলতে ভুলে গিয়েছে। **৪০ বছর বয়সী একটা লোক নাইটে এম বি এ ক্লাশ করতে আসে। আশে পাশে সবাই যুবক। একজন মন্তব্য করেই বসলো, "আঙ্কেল গো লগে আজকাল ক্লাশ করন লাগে, হায়রে কপাল!" কেউ জানেনা লোকটার বাবা অনেক আগে মারা গিয়েছে। সংসারের হাল ধরার জন্য বড় ছেলে হিসেবে তাকে তখন পড়াশোনা ছাড়তে হয়েছিলো। এখন এই বয়সে সে আবার পড়ালেখা করতে আর্থিক দিক দিয়ে সক্ষম। তাই আবার পড়াশোনা শুরু করেছে। কারণ তার পড়তে ভালো লাগে। ** মহিলাটা লিপস্টিক লাগিয়ে পার্টিতে এসেছে। গতবছরই জোয়ান ছেলে রোড এক্সিডেন্টে মারা গিয়েছে। একজন মন্তব্য করে বসলো "শখ কি রে বাবা। ছেলেটা মরছে একটু
১/ এই বাংলাদেশ এর সমাজের বাস্তব প্রতিফলন হলো গানটিতে। সরকারি বল বেসরকারি বলে প্রতিটি খাতে দুর্নীতি। মস্ত বড় ডিগ্রী নিয়ে, ব্রিফকেস ভর্তি সার্টিফিকেট বগলদাবা করে ঘুরছে অলিতে-গলিতে শুধুমাত্র চাকরির আশায়। মামা খালু টাকা নেই চাকরিও নেই। কর্পোরেট সেই বড় অফিসার থেকে নিম্ন স্তরের সরকারি কর্মচারী পাগল ঘুষের নেশায়, কেনই হবেনা এই চাকুরি নামের সোনার হরিণ কিনে নিতে হয়েছে ব্রিফকেস ভর্তি টাকা দিয়ে, ইনভেস্ট করছে তো সুদে-আসলে তুলতে হবে না!!! আজ সেই ঘুষ খাওয়া অফিসারটি যখন তার পেনশনের টাকা তুলতে যায়, হায় হায় সেখানেও তাকে ঘুষ দিতে হয় টাকা তুলতে, নিয়তি তাকে রেখেছে বেঁধে ঘুষের শৃংখলে। এই ধরনের মানসিকতাই পিছিয়ে রেখেছে আমাদের সমাজকে। ২/ বর্তমানে বাংলাদেশের লাখ লাখ গ্রাজুয়েট ছেলে ঘুরছে হাতে ফাইল নিয়ে চাকরির জন্য। যদি চাকরি দিতে না পারেন কি দরকার গ্রাজুয়েশন দেওয়ার। বিসিএস নামের সোনার হরিণের নেশায় পাগল আজ প্রজন্ম শুধু ছুটছে ঘোড়ার মতন। কৃষকের ছেলে মাঠে যায় না ইজ্জত যাবে বলে।হায় হাই যদি কৃষক ই না থাকে পেটের অন্যকে ফলাবে মাঠে। কিনে নিতে হবে সেই বিদেশ থেকে। যত দুর্নীতিবাজ শিক্ষিত
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন